প্রথম সূক্ত :
ওঁ। যে ত্রিষপ্তাঃ পরিযন্তি বিশ্বা রূপাণি বিভ্রতঃ।
বাচস্পতির্বলা তেষাং তন্বো অদ্য দধাতু মে।।১।।
অনুবাদঃ যে ভগবান অসংখ্য রূপ পরিগ্রহ করে নিখিল জগতের কল্যাণের জন্য চেতন অচেতনাত্নক সর্বত্র পরিভ্রমণ করেন, হে বাচস্পতিদেব, আমি যেন সে ভগবদ্বিষয়ক জ্ঞানলাভে সমর্থ হই।১।
পুনরেহি বাচস্পতে দেবেন মনসা সহ।
বসোস্পতে নি রময় ময্যেবাস্তু ময়ি শ্রুতম্।।২।।
অনুবাদঃ হে জ্ঞানাধিপতি, তুমি প্রকাশমান সত্ত্বগুণের দ্বারা আমাকে উদ্ভাসিত করে আমার মনের সাথে মিলিত হও। হে জ্ঞানরূপ ঐশ্বর্যের অধিপতি, আমার অন্তরে অবস্থান করে আমাকে মেধাসমৃদ্ধি প্রদানে আনন্দিত কর।২।
ইহৈবাভি বি তনূভে আর্ত্মী ইব জ্যয়া।
বাচস্পতিনি যচ্ছতু ময্যেবাস্তু ময়ি শ্রুতম্।।৩।।
অনুবাদঃ হে বেদরূপ বাক্যের পালক, ধনুতে গুণ যোজনা করলে যেমন তার অগ্রভাগ দুটি শরক্ষেপণকারীর দিকে আকৃষ্ট হয়, সেরূপ তোমার উপাসক আমাকে ঐহিক ও পারত্রিক ফলসাধক মেধা ও জ্ঞানের দিকে আকর্ষণ কর। হে আমার প্রভু, আমার বেদরূপ বাণীকে সংযত কর, তোমার অনুগ্রহে শাস্ত্রজ্ঞান যেন আমাতে স্থির হয়।৩।
উপহুতো বাচস্পতিরূপাস্মান্ বাচস্পতির্হ্বয়তাম্।
সং শ্রুতেন গমেমহি মা শ্রুতেন বি রাধিষি।।৪।।
অনুবাদঃ হে দেব তুমি জ্ঞানধিপালক ও ভক্তের প্রার্থনাপূরক, অর্চনার দ্বারা আহুত হয়ে তুমি বেদজ্ঞানে জন্য আমাদের মেধাদি শক্তি দাও, যাতে আমরা বেদাদি শাস্ত্রের সাথে যুক্ত হতে পারি এবং সে জ্ঞান থেকে যেন বিচ্যুত না হই।৪।
ওঁ। যে ত্রিষপ্তাঃ পরিযন্তি বিশ্বা রূপাণি বিভ্রতঃ।
বাচস্পতির্বলা তেষাং তন্বো অদ্য দধাতু মে।।১।।
অনুবাদঃ যে ভগবান অসংখ্য রূপ পরিগ্রহ করে নিখিল জগতের কল্যাণের জন্য চেতন অচেতনাত্নক সর্বত্র পরিভ্রমণ করেন, হে বাচস্পতিদেব, আমি যেন সে ভগবদ্বিষয়ক জ্ঞানলাভে সমর্থ হই।১।
পুনরেহি বাচস্পতে দেবেন মনসা সহ।
বসোস্পতে নি রময় ময্যেবাস্তু ময়ি শ্রুতম্।।২।।
অনুবাদঃ হে জ্ঞানাধিপতি, তুমি প্রকাশমান সত্ত্বগুণের দ্বারা আমাকে উদ্ভাসিত করে আমার মনের সাথে মিলিত হও। হে জ্ঞানরূপ ঐশ্বর্যের অধিপতি, আমার অন্তরে অবস্থান করে আমাকে মেধাসমৃদ্ধি প্রদানে আনন্দিত কর।২।
ইহৈবাভি বি তনূভে আর্ত্মী ইব জ্যয়া।
বাচস্পতিনি যচ্ছতু ময্যেবাস্তু ময়ি শ্রুতম্।।৩।।
অনুবাদঃ হে বেদরূপ বাক্যের পালক, ধনুতে গুণ যোজনা করলে যেমন তার অগ্রভাগ দুটি শরক্ষেপণকারীর দিকে আকৃষ্ট হয়, সেরূপ তোমার উপাসক আমাকে ঐহিক ও পারত্রিক ফলসাধক মেধা ও জ্ঞানের দিকে আকর্ষণ কর। হে আমার প্রভু, আমার বেদরূপ বাণীকে সংযত কর, তোমার অনুগ্রহে শাস্ত্রজ্ঞান যেন আমাতে স্থির হয়।৩।
উপহুতো বাচস্পতিরূপাস্মান্ বাচস্পতির্হ্বয়তাম্।
সং শ্রুতেন গমেমহি মা শ্রুতেন বি রাধিষি।।৪।।
অনুবাদঃ হে দেব তুমি জ্ঞানধিপালক ও ভক্তের প্রার্থনাপূরক, অর্চনার দ্বারা আহুত হয়ে তুমি বেদজ্ঞানে জন্য আমাদের মেধাদি শক্তি দাও, যাতে আমরা বেদাদি শাস্ত্রের সাথে যুক্ত হতে পারি এবং সে জ্ঞান থেকে যেন বিচ্যুত না হই।৪।